ফরিদী নুমানের পরিচিতি চিত্রশিল্পী হিসেবে। চিত্রকলায় পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটে। ছবি আঁকা, ছবি তোলা ছাড়াও বেশকিছু তথ্যচিত্র নির্মাণ করেছেন তিনি। একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে অতিথি নির্মাতা হয়ে কাজ করেছেন, তাছাড়া কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশনের জন্য বেশকিছু সংবাদভিত্তিক অনুষ্ঠান নির্মাণ করেছেন তিনি। ডিটিভি’র সংবাদ বিভাগের নির্বাহী প্রযোজক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশের কয়েকটি শীর্ষ মাসিক, পাক্ষিক, সাপ্তাহিক পত্রিকা ও জাতীয় দৈনিকে কাজ করেছেন স্টাফ আর্টিস্ট হিসেবে। সহস্রাধিক বইয়ের প্রচ্ছদ শিল্পী ফরিদী নুমান লেখালেখি করেছেন শৈশবকাল থেকেই। তার লেখা ভ্রমণ বিষয়ক বই ‘মুসাফির মন’ ২০১০ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। ফরিদী নুমানের পৈত্রিক নিবাস মধুমতী নদী বিধৌত গোপালগঞ্জের শুকতাইল গ্রামে। ছায়া-সুনিবিড় এই গ্রামের বন-বনান্ত আশৈশব তাকে প্রকৃতির প্রতি প্রেমের অসাধারণ বন্ধন করে দিয়েছিলো। প্রকৃতির সাথে তার সেই অটুট সংযোগ এখনো আছে। আর তাই তিনি এখনো ছুটে চলেন শৈশকের সেই ছোট্ট গ্রামের বৃহত্তম সংস্করণ বাংলাদেশের বন-নদী-পাহাড়ে। তার অবিরাম ছুটে চলঅর ফসল বর্তমান বই ‘আমাদের সুন্দরবন’। বিগত দশকেরও বেশি সময় ধরে শুধু সুন্দরবনকে দেখা বা দেখানোর নেশায় বার বার ছুটে গেছেন সেখানে। বাংলাদেশের পাখি এবং ভ্রমণ নিয়ে তার বেশকিছু লেখা ইতিমধ্যেই তাকে পাঠকের কাছে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করেছে। ফরিদী নুমানের পিতা ফরিদপুর শহরের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ মুনীরুয্যামান ফরিদী। মা সৈয়দা ফাতিমা মুনীর। স্ত্রী সৈয়দা নাসরিন সুলতানা। দুই পুত্র সৌরভ জামান ও শাহির জামান।
Subscribe and be a part of Read Chain and Get Exclusive Reward, Special Discount & More
Simple Black T-Shirt
5.0
62 Reviews242 orders
Seamlessly predominate enterprise metrics without performance based process improvements.