বিদেশে উচ্চশিক্ষা

বিদেশে উচ্চশিক্ষার নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন

120 Ratings
৳120 ৳200 Save 40 %
  • Dhaka city Cash on Deliver
  • 7 Days Happy Returns
  • Dhaka City COD (1kg-7kg) + ৳65
  • Outside Dhaka city COD (1kg-4kg) + ৳109
  • Sundarban Courier (1kg-4kg) + ৳69

বিদেশে উচ্চশিক্ষা : কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনের সহজ পথ।

বিদেশে গিয়ে পড়তে চাও? পিএইচ.ডি করতে চাও? সিজিপিএ নাকি ইংলিশ স্কোর? প্রফেসর খুঁজবে কীভাবে? মোটিভেশন লেটার কীভাবে লিখবেরিকমেন্ডেশন লেটার বা সুপারিশপত্র, গবেষণাপত্র নিয়ে কিছু কথা, গবেষণাপত্র বা রিসার্চ পেপার পড়া, জাপানে উচ্চশিক্ষা, অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা, ইউরোপে উচ্চশিক্ষা, জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা, সুইডেনে উচ্চশিক্ষা, আমেরিকায় আসতে চাও?, আমেরিকা নাকি কানাডা? জাতীয় নানান গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের সহজ উত্তর মিলবেবিদেশে উচ্চশিক্ষাবইটিতে। সঠিক গাইডলাইন দেখিয়ে শিক্ষার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনের সহজ পথ দেখাবে এটি।এই বইটি পড়লে সে পরামর্শগুলো পাওয়া যাবে।

যা তোমার স্বপ্নের দিকে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে। বর্তমান সময়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ দেশের সিংহভাগ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। কিন্তু কেন সে বিদেশে পড়তে যেতে ইচ্ছুক সে বিষয়ে তার তেমন কিছু জানা নেই।

 

অনেক শিক্ষার্থী নিজের লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হলেও সঠিক তথ্য জানাশোরার অভাবে মাঝপথে হারিয়ে যায়। তাই তোমাকে সঠিক তথ্য আগে জানতে হবে। অনেকে মনে করে বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন! আসলে, টাকার প্রয়োজন তেমন নেই। বিদেশে পড়তে আসার জন্য অনেক স্কলারশিপ বা বৃত্তি আছে। আমি সর্বদা পরামর্শ দিই, বৃত্তি নিয়ে বিদেশ এসো।কীভাবে বা কোথা থেকে এসব বৃত্তি পাওয়া যাবে অনেকেই তা জানে না। এমনকি অনেকে এসব বৃত্তির কথা শুনলেও আবেদন করার প্রক্রিয়া জানে না।বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ইচ্ছা থাকলে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা রাখা উচিত। উচ্চশিক্ষার জন্য কোন দেশ ভালো হবে, স্কলারশিপের ব্যবস্থা আছে কি না, ছাত্রত্বকালীন কাজের সুযোগ আছে কিনা ইত্যাদি নানা বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।

 

বিদেশে উচ্চশিক্ষা অসংখ্য শিক্ষার্থীদের একটি স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন পূরণে জন্য . মোহাম্মদ আরিফুর রহমান লিখেছেনবিদেশে উচ্চশিক্ষাশিরোনামের একটি গুরুত্বপূর্ণ বই। বইটি লিখতে গিয়ে তিনি বলেছেন- ‘আমার মনে হয়েছে, আমাদের দেশের ছেলেমেয়েদের বিদেশে পড়তে আসার জন্য অনুপ্রেরণা দেওয়া উচিত, পথ দেখানো উচিত; যেন তারা সহজে লক্ষ্য অর্জন করতে পারে। আমার লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি কীভাবে তারা কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের কাছে পৌঁছতে পারে কিংবা স্বপ্নের দেশে আসতে পারে। আমি লেখাগুলো আমার ছাত্রছাত্রীদের জন্য লিখেছিলাম অনেকটা গল্প করার ছলে।

 

একজন শিক্ষার্থীকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অভিজ্ঞ শিক্ষক। কিন্তু আমাদের দেশে তেমন শিক্ষকের সংখ্যা কম। আমরা বিষয়ে খুব একটা আলোচনা করি না, উচ্চশিক্ষা কেন দরকার সেটা নিয়ে ভাবনা নেই। কীভাবে উচ্চশিক্ষায় দেশের বাইরে আসতে হয়, জন্য কী করতে হবে, সে বিষয়ে কোনো পরিকল্পনা নেই। কিন্তু কোনো কাজই মানুষের অসাধ্য নয়, চেষ্টা অব্যাহত রাখলে বিদেশে উচ্চশিক্ষা গবেষণার সুযোগ পাওয়া সম্ভব।

 

শিক্ষার কোন বয়স সীমানা নেই। তাই একজন শিক্ষার্থী শিক্ষা লাভের আশায় দেশ থেকে বিদেশে যান। কিন্তু সবার পক্ষে এভাবে যাওয়া সম্ভব হয় না। বিশেষ করে বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার প্রেক্ষিতে শুধুমাত্র শিক্ষা গ্রহণের জন্যই বিদেশ যাওয়া প্রায় অসম্ভব। এক্ষেত্রে কোনো বৃত্তি বা কাজের সুযোগ নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু অনেকেই বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন না। ফলে অজ্ঞানতার কারণে লালিত স্বপ্নের অপমৃত্যু ঘটে। এই বইটি পড়লে সে পরামর্শগুলোও পাওয়া যাবে।

Title বিদেশে উচ্চশিক্ষা
Author
Cover Type
Paper Type
Publisher
Edition 2nd
Number of Pages 88
Country বাংলাদেশ
Language Bangla
ISBN 9789848069462
ড.  মোহাম্মদ আরিফুর রহমান

ড. মোহাম্মদ আরিফুর রহমান

ড. মোহাম্মদ আরিফুর রহমান মোহাম্মদ আরিফুর রহমান। ডাকনাম ফাহিম। তিনি একজন ফার্মাসিস্ট, শিক্ষক ও গবেষক। জন্ম ১৯৮৫ সালের ২৪ অগাস্ট কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার কাজিহাটি গ্রামে। পিতা মো. আব্দুল কুদ্দুছ, মাতা রাশিদা খাতুন। শৈশব কেটেছে গ্রামে। পড়াশোনা শুরু করেছেন গ্রামের স্কুলে। গ্রাম থেকে প্রাইমারি পড়া শেষ করে ক্লাস সিক্সে ভর্তি হন কিশোরগঞ্জ সরকারি বালকউচ্চ বিদ্যালয়ে। ২০০০ সালে এখান থেকেই এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। সে বছর এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কিশোরগঞ্জ জেলায় সর্বাধিক মার্কধারী হিসেবে পান ‘রায় সাহেব স্বর্ণপদক’। ২০০২ সালে গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগ থেকে ২০০৬ সালে স্নাতক এবং ফার্মাসিওটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগ থেকে ২০০৭ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৮ সালে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগে শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করে পরবর্তীতে উক্ত বিভাগের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৫ সালে মনবুকাগাকাশো বৃত্তি নিয়ে উচ্চশিক্ষার্থে জাপান যান এবং সেখানে শিজুওকা ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তার গবেষণার বিষয় ছিল ‘অটোফেজি’। বর্তমানে তিনি আমেরিকার জর্জিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির পোস্ট-ডক্টরাল গবেষক। লেখকের স্ত্রী তানবিরা শারমিনও একজন ফার্মাসিস্ট। ছেলে আরহামকে নিয়ে তারা বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায়। লেখক ওষুধ এবং বিজ্ঞানের নানা বিষয় নিয়ে নিয়মিত লিখেন দৈনিক পত্রিকাগুলোতে। এ পর্যন্ত তার ৯টি বই প্রকাশিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ‘ওষুধের যথাযথ ব্যবহার’, ‘ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া’ ‘বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে রোজার স্বাস্থ্যগত গুরুত্ব’, ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ এবং ‘আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা’ উল্লেখযোগ্য।

Subscribe and be a part of Read Chain and Get Exclusive Reward, Special Discount & More