মিলিয়ে নাও তোমার হাতের ছাপ

হাতের ছাপ চিনিয়ে দেয় মানুষ। পৃথীবীতে কত্তো মানুষ! কিন্তু কারো সঙ্গে কারো হাতের ছাপের মিল নেই। কেন নেই?
আমাদের হাতের রেখা এরমধ্যে কোন শ্রেণিতে পড়েছে- খিলান, ফাঁস, চক্র না-কি মিশ্র? কীভাবে আবিষ্কার হলো এই প্রযুক্তি। কোথায় কীভাবে এর ব্যবহার হয়। হাতের ছাপ না থাকলে কী হয়। হাতের রেখা দেখে ভাগ্য নির্ণয় এবং হাতের নানা রকম খেলার চমকপ্রদ সবখবর আরও কতো কী।
120 Ratings
৳150 ৳250 Save 40 %
  • Dhaka city Cash on Deliver
  • 7 Days Happy Returns
  • Dhaka City COD (1kg-7kg) + ৳65
  • Outside Dhaka city COD (1kg-4kg) + ৳109
  • Sundarban Courier (1kg-4kg) + ৳69

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের সবকিছু বদলায়। কিন্তু হাতের ছাপ বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট বদলায় না। ব্যাপারটা সত্যিই বিস্ময়কর। অন্য কোনো প্রযুক্তির চেয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি তাই অধিকতর নির্ভুল এবং কার্যকর। এজন্য আমাদের জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসের আইডি, পাসপোর্ট তৈরি-সহ অপরাধী শনাক্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। এই প্রযুক্তি আবিষ্কারে স্যার ফ্রান্সিস গ্যাল্টন স্যার এডওয়ার্ড হেনরির সঙ্গে জাড়িয়ে আছে একজন বাংলাদেশির নাম। তিনি খানবাহাদুর কাজী আজিজুল হক। বিষয়টি আমাদের জন্য যেমন গর্বের তেমনি আনন্দেরও

হাতের রেখাগুলোর শ্রেণি বিভাগ গবেষণায় দেখা গেছে-বিশ্বের শতকরা ভাগ মানুষের হাতের রেখার ছাপ খিলান শ্রেণির। শতকরা ৬০ ভাগ মানুষের রেখা ফাঁস শ্রেণির। আর ৩৫ ভাগ মানুষের হাতের রেখার ছাপ চক্র বা মিশ্র শ্রেণির। বইটি পাঠে জানা যাবে আমাদের হাতের রেখা এরমধ্যে কোন শ্রেণিতে পড়েছে- খিলান, ফাঁস, চক্র না-কি মিশ্র? কীভাবে আবিষ্কার হলো এই প্রযুক্তি। কোথায় কীভাবে এর ব্যবহার হয়। হাতের ছাপ না থাকলে কী হয়। হাতের রেখা দেখে ভাগ্য নির্ণয় এবং হাতের নানা রকম খেলার চমকপ্রদ সবখবর আরও কতো কী। ফিঙ্গারপ্রিন্ট সম্পর্কে অজানা এমন মজার মজার তথ্য জানতে চাইলে বইটি সঙ্গে নিতে ভুলবেন না।

                     

 

Title মিলিয়ে নাও তোমার হাতের ছাপ
Author
Cover Type
Paper Type
Publisher
Edition 1st
Number of Pages 32
Country বাংলাদেশ
Language Bangla
ISBN 9789848069547
ইমরুল ইউসুফ

ইমরুল ইউসুফ

ইমরুল ইউসুফ শিশুসাহিত্যিক-লেখক-কবি-ফিচার লেখক। পেশা চাকরি। নেশা লেখালেখি, সাংবাদিকতা। দৈনিক ভোরের কাগজে কাজ করেছেন টানা ২৪ বছর। প্রদায়ক হিসেবে কাজ করেছেন প্রথম আলো, জনকণ্ঠ-সহ বিভিন্ন পত্রপত্রিকা এবং ইটিভির মুক্তখবর অনুষ্ঠানে। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৪০টি। এর মধ্যে শিশুতোষ বইয়ের সংখ্যাই বেশি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই তিনি লেখালেখি ও সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। এদেশের জাতীয় পত্র-পত্রিকা, দেশ বিদেশের বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টাল-সহ কলকাতার পত্র-পত্রিকায় তার অসংখ্য ফিচার, রিপোর্ট, গল্প, কবিতা, ছড়া প্রকাশিত হয়েছে। যেগুলোর সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। তাঁর প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য বই ও পত্রপত্রিকা : রম্যগল্প : অতি অল্প ট্যারা গল্প, ফাটাফাটি ভালোবাসা। কবিতা/ছড়া : আমার ঘরের দেওয়ালে বঙ্গবন্ধুর কোনো ছবি নেই, তোমার চুল আকাশে হেলান দিয়ে নক্ষত্র দেখে, মজার পড়া ফলের ছড়া, ক্যাম্পানুকাব্য। শিশুতোষ গল্প : ভালোবাসার সবুজ গাছ, গল্পে গল্পে অঙ্ক শিখি, এসো গল্প পড়ি, ছবিতে ছবিতে গল্প, কাটবে সবার ভালো দিন, শৈশবে আঁকা মুখ, এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধার গল্প, বৃষ্টির মেয়েটা ব্যাঙের ছেলেটা, আমাদের বাড়িতে প্রতিদিন একটি হনুমান আসে, ফ্রিজের মাছের কষ্ট, চড়–ই ও কুমড়ো লতা, যুদ্ধের খেলা, সাতরঙা আইসক্রিম, নানা বাড়ির ছানা ভ‚ত। বঙ্গবন্ধু বিষয়ক : শিশু ভাবনায় বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধুর বাড়ি, বঙ্গবন্ধুর বাড়ির উঠোনে। জীবনী : মানুষের যিশু, কৃষ্ণ কথা, শেরে বাংলা, আমাদের ভাষাশহিদ। স্থাপত্য : কান্তজীর মন্দির। বিবিধ : মিলিয়ে নাও তোমার হাতের ছাপ, বাংলাদেশের মাছ, মনে কতো প্রশ্ন জাগে, ছোটদের বিশ্বরেকর্ড, মুরগি পালন, ফুল চাষ, সাইকেল রিক্সা ও ভ্যান মেরামত, হাউস ওয়্যারিং। ট্রেনিং ম্যানুয়াল : জীবনভিত্তিক দক্ষতা : ফেসিলিটেটর কর্তৃক ব্যবহারের জন্য প্রণীত প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল, শিশু নির্যাতন ও পাচার প্রতিরোধ বিষয়ক স্কুল প্রোগ্রাম : সহায়কদের জন্য গাইড বই। সম্পাদনা : সহকারী সম্পাদক : লেখা (বাংলা একাডেমির মাসিক মুখপত্র), নির্বাহী সম্পাদক : আলাপ (ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন প্রকাশিত সহজ ভাষার মাসিক পত্রিকা), সহসম্পাদক : নদী (অনিয়মিত সাহিত্যপত্র)। ইমরুল ইউসুফ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পেয়েছেন অনেক পুরস্কার এবং সম্মাননা। তাঁর জন্ম ১৯৭৭ সালে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে। বর্তমানে বাংলা একাডেমির উপপরিচালক।

Subscribe and be a part of Read Chain and Get Exclusive Reward, Special Discount & More